





অ্যাম্বার হার্ডের সুপরিচিতি ছিল বিলাসী জীবনযাপনের জন্য। বিশ্বের নামজাদা লাইফস্টাইল






ম্যাগাজিনগুলোতে নিয়মিত প্রকাশিত হতো তার ফ্যাশনের খবর। তবে বর্তমানে মুদ্রার উল্টোপিঠও






দেখতে শুরু করেছেন তিনি। এখন আয় বুঝে ব্যয় করছেন জনি ডেপের প্রাক্তন স্ত্রী।






এরই মধ্যে অ্যাম্বার হার্ডকে দেখা গেল নিউইয়র্কের হাম্পটনের একটি ডিসকাউন্ট ডিপার্টমেন্ট স্টোরে।
যেটি সাশ্রয়ী ও কমদামী আনুষঙ্গিকের দোকান হিসেবে পরিচিত। স্প্যানিশ দৈনিক মার্কার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, রোববার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ব্রিজহ্যাম্পটনে টি জেড ম্যাক্স- এর দোকানে ঢুঁ মারতে দেখা গিয়েছিল অ্যাম্বারকে। পরে যখন বুঝতে পারলেন তাকে ক্যামেরা অনুসরণ করছে, তখন তিনি শপিংয়ের ঝুড়ি রেখেই সেখান থেকে সটকে পড়েন।
৩৬ বছর বয়সী এ অভিনেত্রী ক্যামেরার লেন্স দেখে ছুটে পালিয়ে গেলেও ততক্ষণে তিনি ক্যামেরাবন্দি হয়ে গিয়েছেন। টি জেড ম্যাক্স- এর দোকানে অ্যাম্বারের পাদচারণার ভিডিও টিএমজির মাধ্যমে ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। টি জেড ম্যাক্স- এর দোকানে শপিংয়ের সময়ে অ্যাম্বার হার্ডের সঙ্গে ছিলেন তার বোন হুইটনি হেনরিকসও।
তারকাদের ‘মোট সম্পত্তির পরিমাণ’ সংক্রান্ত লেখা সামনে আনে যেসমস্ত ওয়েবসাইট, তাদের মতে, অ্যাম্বারের মোট সম্পত্তির পরিমাণ হলো ২.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ জনি ডেপকে যে পরিমাণ ক্ষতিপূরণ (১৫ মিলিয়ন ডলার) দিতে হবে, তার মোট সম্পত্তির পরিমাণও তার থেকে অনেক কম ৷ অ্যাম্বার নিজেও ডেপের বিরুদ্ধে একটি মানহানির মামলা জিতেছেন এবং তাতে তার ক্ষতিপূরণ পাওনা হয়েছে ২ মিলিয়ন ডলার।