





শোবিজ অঙনের সবচেয়ে আলোচিত নাম রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। বিশেষ করে গত কয়েক মাস।






তাহসানের সাথে ঘর বাঁধার পর দারুণ এক রসায়ন। হুট করে সেই ঘর ভেঙে যাওয়া।






নতুন করে মিথিলার স্বপ্ন সাজানো। এসব নিয়ে নিয়মিতই খবরের শিরোনাম হয়েছে।






বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, অভিনেত্রী এবং মডেল মিথিলা। কর্মজীবন শুরু করেন একজন পেশাদার উন্নয়নকর্মী হিসাবে।
শিক্ষাজীবন শেষে তিনি ব্র্যাকে একজন গবেষক হিসাবে যোগদান করেন। এরপর তিনি আমেরিকায় গিয়ে মিনিয়াপোলিস পাবলিক স্কুল ডিসট্রিক্টে কাজ করেন।
এক বছর সেখানে থাকার পর তিনি বাংলাদেশে ফিরে এসে স্কলাস্টিকায় হাই স্কুলে কাজ শুরু করেন। তিনি নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে লেকচারার হিসেবেও কর্মরত ছিলেন। অভিনয়েও সমানভাবে কুড়িয়েছেন সুনাম।
২০০৬ সালের দিকে সঙ্গীতশিল্পী তাহসানের সঙ্গে বিয়ে হয় মিথিলার। বিয়ের পরে উভয়ে যৌথভাবে বের করেছেন একাধিক গানের এ্যালবাম। ২০১৩ সালে এই দম্পতির ঘর আলো করে আসে একমাত্র কন্যাসন্তান আইরা।
কিন্তু হঠাৎ গণ্ডগোল। এক নিমেষের ঝড়ে সব স্বপ্ন ভেঙে ছারখার। ২০১৭ সালের জুলাইয়ে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। পরে ২০১৯ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় চলচ্চিত্র নির্মাতা সৃজিত মুখার্জিকে বিয়ে করেন মিথিলা।
এ দিকে তাহসানও তার নিজের মতো করে সময় কাটাচ্ছেন। নতুন করে ভাবছেন! এরিমাঝে আবার করোনার হানা। আর এই ভাইরাস সংক্রমণের কারণে যতটা সম্ভব মানুষ এখন ঘরে থাকার চেষ্টা করছেন। জীবিকার প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না অনেকেই।
এরই মধ্যে তানভীর তারেক তার ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেলে ‘জীবন যেখানে যেমন’ নামে এক আড্ডার আয়োজন করেছেন।
শোবিজ অঙ্গনসহ সমাজের নানা পেশার গুণী মানুষদের নিয়ে এই অনুষ্ঠান সাজানো হয়েছে। তানভীর তারেকের গ্রন্থনা ও সঞ্চালনায় আড্ডায় সম্প্রতি অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাফিয়াথ রশীদ মিথিলা।
যেখানে নানা প্রশ্নের মধ্যে মিথিলার কাছে তানভীর জানতে চান তার এতদূর আসার পেছনে কার অবদান কেমন ছিল। উত্তরে তাহসানকে নিয়ে তিন লাইন বলেন মিথিলা, ‘আমি দীর্ঘ সময় তাহসানের সাথে থেকেছি। আমি ওর কাছে কৃতজ্ঞ। ও যদি হেল্পফুল না হতো তাহলে এতদূর ক্যারিয়ার করতে পারতাম না।’