Home / মিডিয়া নিউজ / রাস্তায় নামব, যারে পাব তারেই খাওয়াব: পরীমণি

রাস্তায় নামব, যারে পাব তারেই খাওয়াব: পরীমণি

বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম জনপ্রিয় নায়িকা পরীমনি যেন কোনো না কোনোভাবে সবসময়ই আলোচনার

শীর্ষে থাকেন। সম্প্রতি মাদক মামলা নিয়ে এসেছিলেন এই অভিনেত্রী তারপর বাচ্চার মা হওয়ার খবর

দিলেন। তবে এবার ভাইরাল হলো আরেকটি মন্তব্য তার। সিনেমায় নয় বাস্তবে মা হওয়ার খবরে

উচ্ছ্বসিত হয়ে ১০০ মণ মিষ্টির অর্ডার করেছেন তিনি। জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী খুশি গুলো ভাগাভাগি করে নিতে চান তার অনুসারীদের সাথে, তাইতো রাস্তাতেও নামতে তার আপত্তি নেই।

হালের জনপ্রিয় ও আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমণি। সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে বিয়ের পর্ব শেষ করেছেন। তার সঙ্গে আনন্দের খবর দুজনের ঘর আলোকিত করে আসছে নতুন অতিথি। সবকিছু ছাপিয়ে এবার আর সিনেমার কোনো দৃশ্য কিংবা গল্পে নয়, বাস্তবেই এই নায়িকা মা হতে যাচ্ছেন। আর সেই খবর মুহুর্তে ভাইরাল হয় শোবিজ পাড়ায়।

এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে পরীমণি ও রাজ জানিয়েছেন, কীভাবে শুরু হয়েছিল দুজনের প্রেম। কীভাবে এক হলো দুজনের চার হাত। গতকাল সোমবার ১০ জানুয়ারি বিকেলে পরীমণি এবং রাজ দুজন একই মুঠোফোন ভাগাভাগি করেই শোনান নিজেদের হঠাৎ প্রেমের এই গল্প। গল্পের ঝাঁপিটা খোলেন পর্দা থেকে পরীর বাস্তব জীবনে আসা ‘ন ডরাই’ নায়ক শরীফুল রাজ।

এ সময় এই অভিনেতা বলেন, ‘বিয়ে করেছি। বাবা হচ্ছি। সব মিলিয়ে খুব ভালো লাগছে। বাবা হওয়ার খবর শোনার পর থেকে তো খুশিতে নাচতেছি। আমরা দুজন এখন বনানীতে। দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে আছি। আমাদের পরিবারও মহাখুশি। খুশিতে ওরাও নাচেতেছে।’

এ সময় পাশ থেকে রাজের কথা কেড়ে নিয়ে বলতে শুরু করেন তার বাস্তব জীবনের নায়িকা, নববধূ পরীমণি। তিনি বলেন, ‘১০০ মণ মিষ্টির অর্ডার দিয়েছি। আমরা হাঁটব আর বিলাব। যারে পাব তারে দেব। এটাই হেডিং করেন। রাস্তায় নামব। যারে পাব তারেই মিষ্টি খাওয়াব।’

আবেগে আপ্লুত পরীমনি এবং তার স্বামী রাজ। সিনেমায় মা হওয়ার সাতটা অনেকবারই নিয়েছেন তবে বাস্তব জীবনে নিতে চলেছেন এইবারে সেই স্বাদ। হয়তো সামনে অপেক্ষা করছে আরও বড় আকর্ষণ। ১০০ মণ মিষ্টি কিভাবে তিনি উচ্চারণ করেন সেটাও একটা দেখার বিষয়।

Check Also

আবারও ডি এ তায়েবের নায়িকা মাহি

নতুন আরও একটি সিনেমায় কাজ করতে যাচ্ছেন ঢালিউডের জনপ্রিয় নায়িকা মাহিয়া মাহি। সেই সিনেমার নাম …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *