





বাংলাদেশের চলচ্চিত্র অঙ্গনের বর্তমান প্রজন্মের যে তারকা অভিনেত্রী রয়েছেন তাদের মধ্যে






একজন হলেন অভিনেত্রী মিষ্টি জান্নাত অল্প সময়ে তিনি বাংলাদেশের চলচ্চিত্রাঙ্গনে পা রেখেছেন






এবং এরই মধ্যে বেশ নামডাক তিনি অর্জন করে নিয়েছে বেশ কয়েকটি সিনেমায় তিনি অভিনয়






করেছেন ইতিমধ্যে এবং ভালো সাড়া পেয়েছেন দর্শকদের দিকে তবে বর্তমান সময়ে যেহেতু দেশে কোন
ভাইরাস এর প্রভাব চলছে সে ক্ষেত্রে একেবারেই শুটিং এবং সিনেমার কাজ বন্ধ রয়েছে বলা চলে কিন্তু
এরই মধ্যে এই অভিনেত্রীর বাসায় বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিল নিয়ে ঘটেছে আরেকটা তাদের বাসার বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৩০ হাজার টাকার কাছাকাছি
ঢাকাই চলচ্চিত্রের এ প্রজন্মের চিত্রনায়িকা মিষ্টি জান্নাত। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। অভিনয়ের পাশাপাশি চলচ্চিত্র প্রযোজনাও করেছেন এই নায়িকা।
করোনার কারণে গত তিন মাস ধরে বাসায় রয়েছেন মিষ্টি। এর মধ্যে গত মাসের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে পেয়েছেন তিনি। কিন্তু বিদ্যুৎ বিল দেখে তার চক্ষু চড়ক গাছ! কারণ এক মাসে বিল এসেছে ২৯ হাজার ১০০ টাকা।
মিষ্টি জান্নাত রাইজিংবিডিকে বলেন, ’বিদ্যুৎ বিল দেখে আমি অবাক হয়েছি। কীভাবে এত টাকা বিল আসলো!
বাসায় নতুন কিছু কিনিনি। বাড়তি খরচও করিনি। নরমালি আমাদের বিল আসে ৬-৭ হাজার টাকা। বিদুৎ অফিসে জানতে চাইলে তারা জানায়, করোনার কারণে মিটার দেখতে আসতে পারেনি। তাই অনুমান করে এই বিল ধরা হয়েছে।’
’আমার কথা হলো অনুমান করে এত টাকা ব্যবধান হবে! কাছাকাছি হলে মেনে নেওয়া যেত। যাই হোক বিলটা পরিশোধ করে দিয়েছি।’ বলেন মিষ্টি।
দেশের পাশাপাশি ওপার বাংলার সিনেমাতেও অভিনয় করেছেন মিষ্টি। টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা সোহম, ঢাকাই চলচ্চিত্রের সাইমন সাদিক, বাপ্পি চৌধুরী, জয় চৌধুরীর বিপরীতে অভিনয় করেছেন তিনি।
মিষ্টি জান্নাত অভিনীত সর্বশেষ সিনেমা ’তুই আমার রানি’। বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ প্রযোজনায় সিনেমাটি নির্মিত হয়।
যৌথভাবে পরিচালনা করেছেন বাংলাদেশের সজল আহমেদ ও ভারতের পীযূষ সাহা। এতে মিষ্টির বিপরীতে অভিনয় করেছেন কলকাতার অভিনেতা সূর্য।
দেশজুড়ে চলছে করোনা ভাইরাস এর প্রভাব আর এর মধ্যে মানুষ এই ভাইরাসের কবলে পড়ে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পরেছে শুধু তাই
নয় দীর্ঘদিন কাজকাম না থাকায় মানুষ ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ে গিয়েছে। সকল শ্রেণী পেশার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
এই ভাইরাসের কারণে মানুষ যখন বেশ দুর্ভোগের মধ্যে রয়েছে তখন বিদ্যুৎ বিলের এই অসামঞ্জস্য হীনতা সাধারণ মানুষকে ভোগাচ্ছে। মিটার না দেখেই অফিসে বসে অদ্ভুতুরে বিদ্যুৎবিল তৈরি করছে কর্মীরা রীতিমতো সাধারণ মানুষের জন্য ভোগান্তির অনেক বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে